সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

হৃদপিন্ডের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন পদ্ধতি এবং সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন - উত্তর।

মানব শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ এবং রক্ত

  • মানব শরীরে হাড়ের সংখ্যা-206
  • নবজাতকের হাড়ের সংখ্যা-300 এর বেশি
  • মানব শরীরে রক্তের স্বাভাবিক চাপচাপ-120/80
  • শিশুর দুধ দাঁতের সংখ্যাসংখ্যা-20
  • মানব হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা-4 ( ডান অলিন্দ, ডান নিলয়, বাম অলিন্দ ও বাম নিলয়)
  • মানব রক্তের ক্ষারীয়তা(PH) -7.4 pH
  • মানব শরীরের বৃহত্তম গ্রন্থি-লিভার বা যকৃৎ
  • বৃহত্তম অঙ্গ-চর্ম বা চামড়া
  • হৃদস্পন্দন সংখ্যা- 72-78/ সেকেন্ড
  • মানব শরীরে রক্তের রক্ত রঞ্জক= হিমোগ্লোবিন (লাল)।

  • (ঝিনুক, শামুক, চিংড়ি  প্রভৃতি প্রাণীর রক্তের হিমোগ্লোবিন এর পরিবর্তে হিমোসায়ানিন থাকে। তাই এদের রক্ত নীলাভ দেখায়। পতঙ্গদের রক্তে কোন রঞ্জক থাকেনা তাই এদের রক্ত  বর্ণহীন।) 
    Share To:




  • রক্তে জলের পরিমাণ-   91-92%
  • রক্তে কঠিন পদার্থের পরিমাণ-  8-9%
  • রক্তে রক্তরসের পরিমান-   55% ( প্রায়) 
  • মানুষের লোহিত রক্ত কণিকার আয়ু-   120 দিন
  • শ্বেত রক্ত কণিকার আয়ু-   1-15 দিন
  • রোগজীবাণু ধ্বংস করে- শ্বেত রক্তকণিকা
  • রক্তবাহে রক্ত তঞ্চন রোধ করে- হেপারিন (এটি বেসোফিল শ্বেত কণিকা থেকে নিঃসৃত হয়) 
  • অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে- হিস্টামিন ( এটি ইওসিনোফিল শ্বেত কণিকা থেকে নিঃসৃত হয়) 
  • রক্তে শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ স্বাভাবিক থেকে বৃদ্ধি  পাওয়াকে বলে- লিউকোমিয়া( ব্লাড ক্যান্সার
  • রক্ত জমাট বাধায় সাহায্য করে- প্রথমবিন। 
  • রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ মাপক যন্ত্র হল- হিমোগ্লোবিনোমিটার
  • রক্তের শ্রেণী- চারটি(A, B, AB  ও O) 
  • সর্বজনীন দাতা- O শ্রেণীর রক্ত ( আলফা ও বিটা উভয় অ্যাগ্লুটিনিন থাকে) 
  • সর্বজনীন গ্রহীতা- AB  শ্রেণীর রক্ত (অ্যাগ্লুটিনিন থাকে না)। 
  • O   শ্রেণীর রক্তে- অ্যাগ্লুটিনোজেন থাকে না। 
  • A ও B  শ্রেণীর রক্তেরক্তে- A  ও B  উভয়ই অ্যাগ্লুটিনোজেন থাকে। 
  • রক্ত তঞ্চন এর সময় লাগে- 3-7 মিনিট। 
  • ব্লাড ব্যাংকে রক্ত তঞ্চন রোধ করার জন্য ব্যবহার করা হয়- সোডিয়াম সাইট্রেট। 
  • ফুসফুসীয় ধমনী - দূষিত রক্ত বা কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত রক্ত পরিবহন করে। 
  • ফুসফুসীয় শিরা- বিশুদ্ধ রক্ত বা অক্সিজেনযুক্ত রক্ত পরিবহন করে। 

  • হৃদপিন্ডের মধ্যে রক্ত সঞ্চালন পদ্ধতি।

    শরীরের দূষিত রক্ত মহা শিরার মাধ্যমে ডান অলিন্দের প্রবেশ করে তারপর ত্রিপত্র কপাটিকার মধ্য দিয়ে ডান নিলয় প্রবেশ করে। ডান নিলয় থেকে দূষিত রক্ত সেমিলুনার কপাটিকার মধ্য দিয়ে ফুসফুসীয় ধমনীর মাধ্যমে ফুসফুসে পৌঁছায়। ফুসফুস থেকে বিশুদ্ধ রক্ত ফুসফুসীয় শিরা মাধ্যমে বাম অলিন্দে প্রবেশ করে। বাম অলিন্দ থেকে সেই বিশুদ্ধ রক্ত দ্বিপত্র কপাটিকা মাধ্যমে বাম নিলয় প্রবেশ করে। বাম নিলয় থেকে সেই বিশুদ্ধ রক্ত মহাধমনীর মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। 


  • হৃদপিন্ডের আবরণী কে বলে - পেরিকার্ডিয়াম। 
  • নাড়ি স্পন্দন মাপা হয় - হাতের কব্জির রেডিয়াল ধমনীতে। 
  • রক্তে বিলিরুবিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে - জন্ডিস রোগ হয়। 
  • রক্তে বিলিরুবিনের স্বাভাবিক পরিমাণ হল -  0.2-1 gm/dl.
  •  মূত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।

  • মক টেস্ট দেওয়ার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।