Skip to main content

ভারতের ইতিহাসে সাতবাহন, কুষান ও গুপ্ত সাম্রাজ্য। সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর ও মক টেস্ট।

সাতবাহন, কুষান ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের ইতিহাস ও গুরুত্তপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি চাকরির জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর ও মক্ টেস্ট।

সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন উত্তর ও মক্ টেস্ট।

Subjects:
History- Kushan, Satbahan and Gupta Period
Polity- Part 1,2,3
Geography - Census
Important Awards
General Science

বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি চাকরির জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর ও মক্ টেস্ট। এই অংশে সাধারণ জ্ঞানের 50 টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের কুইজ দিতে পারবেন এবং আপনার পাপ্ত নম্বর যাচাই করতে পারবেন।

Note: কুইজ শুরুর আগে সম্পর্কিত প্রশ্ন-উত্তরের সংক্ষিপ্ত আলোচনা যাচাই করে নিতে পারেন।
ভারতের ইতিহাসে সাতবাহন, কুষান ও গুপ্ত সাম্রাজ্য।

ভারতের ইতিহাস:

শুঙ্গ বংশ: মৌর্য বংশের প্রায় একশত পঞ্চাশ বছরের (322BC-185BC) পর মৌর্য বংশের শেষ রাজা বৃহদ্রথ শুঙ্গ বংশের প্রতিষ্ঠাতা পুষ্যমিত্র শুঙ্গ এর হাতে নিহত হন এবং মগধে শুঙ্গ বংশের রাজত্ব শুরু হয়।

শুঙ্গ বংশের রাজা:
পুষ্যমিত্র শুঙ্গ
অগ্নিমিত্র
বসুমিত্র
বজরামিত্র
ভগভদ্র
দেবভুতী।

কান্বা বংশ (73BC-28BC): শুঙ্গ বংশের শেষ রাজা দেবভুতীকে হত্যা করে বাসুদেব কান্বা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।
সাতবাহন বংশ: মৌর্য সাম্রাজ্য পতনের পর দক্ষিণাত্যে অর্থাৎ মহারাষ্ট্র এবং অন্ধ্র অঞ্চলে সাতবাহন বংশের সাম্রাজ্য গড়ে ওঠে। খ্রিস্টপূর্ব 60 সালে রাজা শ্রীমুখ(সিমুক) সাতবাহন সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন।

গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী ছিলেন সাতবাহন বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট। সাতবাহন বংশের রাজধানী ছিল মহারাষ্ট্রের পাইথন

( মৌর্য শাসনের অবসানের ফলে যখন ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজ শক্তিগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে তখন একাধিক বিদেশি শক্তি ভারতের উপর আক্রমণ শুরু করে এবং এইভাবে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় তাদের রাজ্য প্রতিষ্ঠা করে। ইন্দো গ্রিক, শক, পল্লব ও কুষাণদের মধ্যে কুষাণরা ছিল সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য। কুষাণ সাম্রাজ্যের প্রধান রাজধানী পুরুষপুর বা পেশোয়ারে থাকলেও মথুরা এবং তক্ষশীলাতেও তাদের রাজধানী ছিল। )

কুষান শাসন: কুষাণ বংশের রাজা প্রথম কদফিসেস ছিলেন মধ্য এশিয়ার পাঁচটি ইউ-চি জাতির মধ্যে একটি ইউ-চি জাতির সম্রাট। তিনি অন্যান্য সকল ইউ-চি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে ভারতের দিকে অগ্রসর হন। কাবুল, পেশোয়ার, কাশ্মীর প্রভৃতি অঞ্চলে করে ভারতের উত্তর-পশ্চিমে সিন্ধু নদী পর্যন্ত তার রাজ্য বিস্তার করেন। তিনি ভারতে প্রবেশ না করলেও ভারতে রাজ্য বিস্তার করার একটি পথ তৈরি করে দেন।

    দ্বিতীয় কদফিসেস ছিলেন ভারতে কুষাণ সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ছিলেন প্রথম কদফিসেস এর পুত্র। কুষাণ সাম্রাজ্য তিনি প্রথম স্বর্ণ মুদ্রা প্রচলন করেন।

     দ্বিতীয় কদফিসেস এর পুত্র কনিষ্ক ছিলেন কুষাণ সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ সম্রাট। 78 খ্রিস্টাব্দে তিনি সিংহাসনে আরোহন করলে শকাব্দ নামে একটি অব্দ তৈরি করেন। বর্ষগণনা ক্ষেত্রে বর্তমানে ভারত সরকার এই শকাব্দ ব্যবহার করে। শকাব্দ বছরের প্রথম মাস চৈত্র, মার্চ মাসের 21 তারিখ অথবা 22 তারিখ শুরু হয়।

কুষাণ সম্রাট কনিষ্কের আমলে বৌদ্ধ পন্ডিত বসুমিত্র-র নেতৃত্বে কাশ্মীরে 98 খ্রিস্টাব্দে চতুর্থ বৌদ্ধ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ঐতিহাসিক ভিনসেন্ট স্মিথ কনিষ্ক কে দ্বিতীয় অশোক নামে আখ্যায়িত করেছেন।

কুষাণ সাম্রাজ্যের রচিত বিভিন্ন গ্রন্থ:
অশ্বঘোষ: বুদ্ধচরিত, বজ্রসূচী, সূত্রালঙ্কার, সৌন্দরানন্দ।
নাগার্জুন: মাধ্যমিক সূত্র, প্রজ্ঞা পারমিতা সত্য সহস্রিকা।
চরক: চরক সংহিতা (আয়ুর্বেদ শাস্ত্র)।
বসুমিত্র: মহাভিভাষ্য (বৌদ্ধ দর্শন)।

কনিষ্কের পরবর্তী কুষাণ সাম্রাজ্যের উল্লেখযোগ্য সম্রাট না থাকায় ধীরে ধীরে কুষাণ সাম্রাজ্য পতনের দিকে অগ্রসর হয়।

ভারতে অন্যান্য বিদেশী শক্তির সাম্রাজ্য:
ইন্দো-গ্রিক:
মিলিন্দা(165 BC-145 BC) ছিলেন এই বংশের শ্রেষ্ঠ সম্রাট।
• ভারতে সর্বপ্রথম স্বর্ণ মুদ্রা প্রচলন করে।

সক্:
রুদ্রদমন(130 AD-150 AD) ছিলেন সক্ দের শ্রেষ্ঠ সম্রাট।

পার্থিয়ান: • শ্রেষ্ঠ সম্রাট গণ্ডফার্নেস এর আমলে সেন্ট থমাস ভারতে খ্রিস্টান ধর্ম প্রচারে এসেছিলেন।

গুপ্ত সাম্রাজ্য:

রাজত্বকাল: 319 খ্রি: পূ: - 540 খ্রি: পূ:।

বিভিন্ন ঐতিহাসিকদের মতে গুপ্ত সাম্রাজ্য একটি স্বর্ণযুগ হলেও স্যার জন মার্শাল ও ভিনসেন্ট স্মিথ এর মতে গুপ্ত সাম্রাজ্যের পূর্বে 100 বছর ছিল ভারতের ইতিহাসে এক অন্ধকার যুগ।
শ্রী গুপ্ত ও প্রথম চন্দ্রগুপ্ত: শ্রী গুপ্ত গুপ্ত বংশের প্রথম রাজা হলেও তিনি ছিলেন অন্যের অধীনে সামন্ত রাজা। তাই প্রথম চন্দ্রগুপ্ত কেই গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা মনে করা হয়। 320 খ্রিস্টাব্দে তিনি মগধের সিংহাসনে বসে গুপ্তাব্দ নামে একটি অব্দের প্রচলন করেন।

সমুদ্র গুপ্ত: গুপ্ত সাম্রাজ্যের মহান সম্রাট সমুদ্রগুপ্তকে লিচ্ছবি দৌহিত্র অর্থাৎ লিচ্ছবির নাতি নামে আখ্যায়িত করা হয় কারণ তিনি ছিলেন প্রথম চন্দ্রগুপ্ত ও কুমারীর পুত্র এবং কুমারদেবী ছিলেন লিচ্ছবির রাজকন্যা।
সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিসেন এর রচিত এলাহাবাদ প্রশস্তি থেকে তাঁর রাজত্বের কথা জানা যায়। সমুদ্র গুপ্ত উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা সহ দক্ষিণাত্যের পূর্বাংশ দখল করলেও পশ্চিম দক্ষিণাত্যে তিনি রাজ্য বিস্তার করেন নি। এই বিশাল রাজ্য জয়ের কারণে ঐতিহাসিক ভিন্সেন্ট স্মিথ তাকে ভারতের নেপোলিয়ন বলে আখ্যায়িত করেছেন।
সমুদ্রগুপ্তের অন্যান্য আখ্যায়িত নাম: 'অশ্বমেধ পরাক্রম', 'পরক্রমাঙ্ক', 'সর্বরাজোচ্ছেত্তা', 'অপ্রতিরথ' প্রভৃতি।
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত বিক্রমাদিত্য(380 AD- 414 AD): বিশাখা দত্ত রচিত 'দেবী চন্দ্রগুপ্ত' নাটক থেকে জানা যায় সমুদ্রগুপ্তের পরে সিংহাসনে আরোহন করেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র রাম গুপ্ত। কিন্তু তার দুর্বলতা এবং অযোগ্যতার কারণে শক রাজাদের কাছে পরাজিত হন এবং তার পত্নী ধ্রুবাদেবীকে সেই শকরাজাদের হাতে সমর্পণ করেন। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে তার ভ্রাতা দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত সেই শক রাজাকে পরাজিত করে এবং তার অগ্রজ রামগুপ্ত কে হত্যা করে ধ্রুবাদেবীকে পুনরুদ্ধার করে বিবাহ করেন এবং সিংহাসনে আরোহন করেন।
বিভিন্ন রাজবংশের সঙ্গে বৈবাহিক সূত্রে আবদ্ধ হয়ে দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত তার প্রভাব যথেষ্টভাবে বৃদ্ধি করেছিলেন। তিনি মধ্য ভারতের নাগ বংশের রাজকন্য কুবেরনাগা-কে বিবাহ করেন এবং নর্মদা নদীর দক্ষিণে অবস্থিত শক্তিশালী বাকাটক রাজ্যের অধিপতি দ্বিতীয় রুদ্রসেনএর সঙ্গে নিজ কন্যা প্রভাবতী গুপ্তা-র বিবাহ দেন।
দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্তের আমলে চৈনিক পর্যটক ফা হিয়েন ভারতে এসেছিলেন।

চন্দ্রগুপ্ত বিক্রমাদিত্যের রাজসভার নবরত্ন:
1. কালিদাস: 'ঋতুসম্হার', 'মেঘদুত', 'কুমারসম্ভব', 'রঘুবংশম্', 'মল্ভিকাগ্নিমিত্র', 'অভিজ্ঞানশকুন্তলম'।
2. বরাহমিহির: 'পঞ্চ সিদ্ধান্ত', 'বৃহৎসংহিতা', 'বৃহৎ জাতক', 'লঘু জাতক'।
3. অমর সিংহ: 'অমরসিংহকোষা'।
4. ধন্বন্তরী: 'নবনিকতম'।
5. বরারুচি: 'বর্তিকা'
6. ঘাতকর্ন
7. ক্ষপ্রানক
8. বেতালভট্ট
9. শঙ্কু

চন্দ্রগুপ্ত বিক্রমাদিত্যর পরবর্তী শাসক:
প্রথম কুমার গুপ্ত: গুপ্ত সম্রাট প্রথম কুমার গুপ্ত আমলে নালন্দা মহাবিহার অর্থাৎ নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছিল।
প্রথম কুমার গুপ্ত রাজত্বকালে কার্তিকেয়র মন্দির, জৈন তীর্থঙ্কর পার্শ্বনাথ মন্দির, সূর্য মন্দির প্রভৃতি নির্মিত হয়।

স্কন্দগুপ্ত: রাজত্বকাল: 455-467 খ্রিষ্টাব্দ।
প্রথম কুমার গুপ্তের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র স্কন্দগুপ্ত সিংহাসনে বসেন। কার রাজত্বকালে মধ্য এশিয়া থেকে আগত হূন জাতি হিন্দুকুশ পর্বতমালা অতিক্রম করে ভারত আক্রমণ করলে স্কন্দগুপ্ত তাদের চূড়ান্তভাবে পরাজিত করেন। স্কন্দ গুপ্তের এই সাফল্যের জন্য ডঃ রমেশচন্দ্র মজুমদার স্কন্দগুপ্ত কে 'ভারতের রক্ষাকারী' বলে অভিহিত করেছেন।
স্কন্দ গুপ্তের মৃত্যুর পর গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতন শুরু হয়। পরবর্তী গুপ্ত রাজারা শক্তিশালী না হওয়ার কারণে হূনদের ক্রমাগত আক্রমণের ফলে গুপ্ত সাম্রাজ্য পতনের দিকে অগ্রসর হয়।
Read More...

ভারতের সংবিধান:
অংশ- 1, অংশ- 2, অংশ- 3
ভারতের জনগননা:
Visit
গুরুত্বপূর্ণ সম্মান সমূহ:

বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার ও সম্মান সমূহ:
AwardsField
  ভারতরত্ন  ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার
  পদ্মবিভূষণ  ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার
  পদ্মভূষণ  ভারতের তৃতীয় বৃহত্তম অসামরিক পুরস্কার
  পদ্মশ্রী  ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম অসামরিক পুরস্কার
  পরম বীর চক্র  ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক পুরস্কার
  মহাবীর চক্র  ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সামরিক পুরস্কার
  বীর চক্র  ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক পুরস্কার
  জ্ঞানপীঠ  ভারতের সর্বোচ্চ সাহিত্য পুরস্কার
  রাজীব গান্ধী খেলরত্ন  ভারতের সর্বোচ্চ ক্রীড়া পুরস্কার
  দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার  চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য
  দ্রোণাচার্য পুরস্কার  সেরা কোচের পুরস্কার
  পুলিৎজার পুরস্কার  সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে
  বুকার পুরস্কার  সাহিত্য(1929)  
  অর্জুন পুরস্কার  ক্রীড়াক্ষেত্রে

নোবেল পুরস্কার:

বর্তমানে নোবেল পুরস্কার 6 টি বিষয় প্রদান করা হয়। প্রথমে 1901 সাল থেকে পাঁচটি বিষয়ে নোবেল পুরস্কার প্রদান শুরু হয়। সেগুলো হলো শান্তি, সাহিত্য, চিকিৎসা বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, ও রসায়ন বিজ্ঞান। 1969 সাল থেকে অর্থনীতিতে নোবেল প্রদান করা শুরু হয়।
শান্তি নোবেল পুরস্কার বাদে বাকি পাঁচটি নোবেল পুরস্কার সুইডেন দেশ থেকে প্রদান করা হয়। শান্তিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান করে নরওয়ে নোবেল কমিটি।
সুইডেনের রসায়নবিদ আলফ্রেড নোবেল এর ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর মৃত্যুর পর, তার সঞ্চিত অর্থ দিয়ে 1901 সাল থেকে নোবেল পুরস্কার প্রদান শুরু হয়। এই সুইডেন রসায়নবিদকে মৃত্যুর ব্যবসায়ী বলে আখ্যায়িত করা হয়েছিল কারণ, তিনি বিভিন্ন বিস্ফোরক যেমন ডিনামাইট এবং অন্যান্য আগ্নেয়াস্ত্রের বিস্ফোরক রাসায়নিক দ্রব্য বাণিজ্য করতেন।
গুপ্ত সাম্রাজ্য, গুরুত্বপূর্ণ পুরস্কার, জনগণনা ও সংবিধান Quiz Application

প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সময় 20 সেকেন্ড।

এই বোতাম টিপে কুইজ শুরু করুন।
Time
Over
score:

QUIZ RESULT

Total Questions:

Attempt:

Correct:

Wrong:

Percentage:


এছাড়াও এখানে আপনি বিভিন্ন সরকারি এবং বেসরকারি চাকরির পরীক্ষার ( Group-D থেকে WBCS) জন্য সাধারণ জ্ঞান প্রশ্ন-উত্তর কুইজ এর মাধ্যমে অনুশীলন করতে পারবেন।
সাধারণ জ্ঞান ছাড়াও জীবনবিজ্ঞান, ভৌতবিজ্ঞান, গণিত, ইতিহাস, ভূগোল,   ভারতের সংবিধান ইত্যাদি বিষয়ে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা এবং কুইজ অনুশীলন করতে পারবেন।

Follow Social Site For More